তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায়
তোমার অপেক্ষায়...
অষ্টপ্রহরের কাঁটা গুনে গুনে!
মনও ঝড়ে বয়ে চললো যেন যন্ত্রণার বায়ু কণা।
বৃষ্টি ছুঁই ছুঁই মেঘেও টিপটিপ আঁখিজলের ধারাপাত নামলো অবলীলায়।
অবশেষে, সৃষ্টিকর্তাকে ডেকে ডেকে তোমার দেখা পেলাম;
রাস্তার বামদিকের সরু পথ ধরে তুমি এলে হেঁটে হেঁটে,
বেহেশতের অপ্সরা হুর যেন নেমে এলো মৃত্তিকায়।
আমার কাছে তুমি এমনিই কিংবা আরো বেশি কিছু নির্দ্বিধায় বলি!
আমার দু’চোখ জোড়া হা করে তাকিয়ে থাকলো, তোমার অপলক একরোখা দৃষ্টির উপর।
সোজা একদৃষ্টিতে থাকিয়ে তুমি, তোমার ইচ্ছের পথে! আমার পথ ছেড়ে!
একমনে যাচ্ছো কোথায়, জানিনা!
তোমার প্রেম! এতসব যাচ্ছে কোথায়, জানিনা, জানিনা!
তোমার দিকেই শুধু দু’পলক আঁখি দৃষ্টি ছিল আমার।
ব্যস! এতটুকুতেই যেন ঘায়েল আমি; শির শির করতে লাগল আমার শিরদাঁড়া।
সোজা পিঠ আমার যেন ত্রিভুজ আকৃতির হয়ে গেল নিমিষেই।
সত্যিকার অদ্ভুত প্রেমে আমার বুকের ভেতরটা কটকট করতে লাগল।
আর ‘যাসনে যাসনে’ শব্দে ফেঁটে, আমার চারপাশ হতে লাগল চৌচির।
এঁকেবেঁকে হেঁটে, আমি যেন চললাম মাতাল বেশে, তোমায় নিয়ে প্রেম গদ্যের গহীন রাজ্যে।
তুমি চললে আমার পথ ছেড়ে! তোমার ইচ্ছের পথে!
তোমায় বলবো না ফিরে তাকাতে; বলবো, ভুলে যেতে আর ভুলতে না দিতে।”
শুধু এটুকু জেনো, রাজকুমারী তুমি আমার হৃদয় গহীন রাজ্যে এখনও!
তুমি চললে তোমার ইচ্ছের পথে! আমার পথ ছেড়ে!
তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায় আমায় ছেড়ে!
এমন কে রে! যাচ্ছে নিয়ে তোমায় কেড়ে!
দেখছো না, দেখছো না! তোমার বিচ্ছেদে আমার হৃদয় পুঁড়ে!
নির্ঘুম রাত্রির প্রহর যদি দিতেম তুলে, তোমার কোলে,
বুঝতে হে, তুমি বুঝতে!
হন্য হয়ে বন-বাঁদাড়ে আমায় শুধু খুঁজতে,
বুঝতে হে. তুমি বুঝতে!
তুমি চললে তোমার ইচ্ছের পথে! আমার পথ ছেড়ে!
তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায় আমায় ছেড়ে!
তুমি চললে বজ্রের বেগে; আমায় ফেলে!
আর, পাহাড় সমান বোঝা যেন আমার কাঁধে, নেমে এল প্রেম হয়ে।
তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায়!
তবু, এমন সুখের বোঝা বয়ে পিঠের উপর রাখব তুলে,
এমন কথাই বললাম খুলে, যাব না তো তোমায় ভুলে!
তোমার অপেক্ষায়...
অষ্টপ্রহরের কাঁটা গুনে গুনে!
মনও ঝড়ে বয়ে চললো যেন যন্ত্রণার বায়ু কণা।
বৃষ্টি ছুঁই ছুঁই মেঘেও টিপটিপ আঁখিজলের ধারাপাত নামলো অবলীলায়।
অবশেষে, সৃষ্টিকর্তাকে ডেকে ডেকে তোমার দেখা পেলাম;
রাস্তার বামদিকের সরু পথ ধরে তুমি এলে হেঁটে হেঁটে,
বেহেশতের অপ্সরা হুর যেন নেমে এলো মৃত্তিকায়।
আমার কাছে তুমি এমনিই কিংবা আরো বেশি কিছু নির্দ্বিধায় বলি!
আমার দু’চোখ জোড়া হা করে তাকিয়ে থাকলো, তোমার অপলক একরোখা দৃষ্টির উপর।
সোজা একদৃষ্টিতে থাকিয়ে তুমি, তোমার ইচ্ছের পথে! আমার পথ ছেড়ে!
একমনে যাচ্ছো কোথায়, জানিনা!
তোমার প্রেম! এতসব যাচ্ছে কোথায়, জানিনা, জানিনা!
তোমার দিকেই শুধু দু’পলক আঁখি দৃষ্টি ছিল আমার।
ব্যস! এতটুকুতেই যেন ঘায়েল আমি; শির শির করতে লাগল আমার শিরদাঁড়া।
সোজা পিঠ আমার যেন ত্রিভুজ আকৃতির হয়ে গেল নিমিষেই।
সত্যিকার অদ্ভুত প্রেমে আমার বুকের ভেতরটা কটকট করতে লাগল।
আর ‘যাসনে যাসনে’ শব্দে ফেঁটে, আমার চারপাশ হতে লাগল চৌচির।
এঁকেবেঁকে হেঁটে, আমি যেন চললাম মাতাল বেশে, তোমায় নিয়ে প্রেম গদ্যের গহীন রাজ্যে।
তুমি চললে আমার পথ ছেড়ে! তোমার ইচ্ছের পথে!
তোমায় বলবো না ফিরে তাকাতে; বলবো, ভুলে যেতে আর ভুলতে না দিতে।”
শুধু এটুকু জেনো, রাজকুমারী তুমি আমার হৃদয় গহীন রাজ্যে এখনও!
তুমি চললে তোমার ইচ্ছের পথে! আমার পথ ছেড়ে!
তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায় আমায় ছেড়ে!
এমন কে রে! যাচ্ছে নিয়ে তোমায় কেড়ে!
দেখছো না, দেখছো না! তোমার বিচ্ছেদে আমার হৃদয় পুঁড়ে!
নির্ঘুম রাত্রির প্রহর যদি দিতেম তুলে, তোমার কোলে,
বুঝতে হে, তুমি বুঝতে!
হন্য হয়ে বন-বাঁদাড়ে আমায় শুধু খুঁজতে,
বুঝতে হে. তুমি বুঝতে!
তুমি চললে তোমার ইচ্ছের পথে! আমার পথ ছেড়ে!
তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায় আমায় ছেড়ে!
তুমি চললে বজ্রের বেগে; আমায় ফেলে!
আর, পাহাড় সমান বোঝা যেন আমার কাঁধে, নেমে এল প্রেম হয়ে।
তোমার এতসব প্রেম যাচ্ছে কোথায়!
তবু, এমন সুখের বোঝা বয়ে পিঠের উপর রাখব তুলে,
এমন কথাই বললাম খুলে, যাব না তো তোমায় ভুলে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন