ধিকধিক আলো জ্বলে ওঠে
ধিকধিক আলো জ্বলে ওঠে
তোর অন্দরে, কোমরে বলনাচ। ঝাড়বাতি। উৎসব।
আমি জানি ওটা পুরুষের চোখ।
তোকে চেটে খায়, নগ্ন করে,
বেশ্যার হালখাতা খুলে বসে বাজারে বাজারে।
ধিকধিক আলো জ্বলে ওঠে
তোর কালো গাউনে অন্ধকার নামেআধখানা চাঁদের মতো স্তন জ্বলে ওঠে
মদের বোতল ছেড়ে ওরা তাকায়
এর চাইতে সুপুষ্ট বোতল ওরা দেখেনি কখোনো।
উপভোগের সুর ধরে ওরা সম্ভোগ করে।
নিস্তব্ধতা
তারপর তুমি হাতে...না! বাঁ হাতে,
অনামিকা সংলগ্ন আংটির উজ্জ্বলতা নিয়ে
আমার বেদনাকে স্পর্শ করে বললে
"ইশ! কি সুন্দর! কি সুন্দর!"
আমি বেদনাকে নগ্ন করে সুনীল কবিতা বানাই
তাই আমি বললাম...
নাহ! আমি কিছুই বলিনি সেদিন!
সে যদি হঠাৎ চলে আসে
আমি যার দেয়ালের আধপোড়া সন্ধ্যায় বসে আছি
সেও কি আমার জন্যে অপেক্ষা করে?চুল আঁচড়ায়? বারান্দার চোখে সবুজ শাড়ি মেলে দেয়?
সেও কি রিকশায় আধখানা জায়গা ছেড়ে বসে?
"ইশ! সে যদি হঠাৎ চলে আসে!"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন